Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

নিরাপদ সব্জি ও ফল উৎপাদনঃ

নিরাপদ সব্জি ও ফল উৎপাদনের লক্ষ্যে উপজেলায় প্রতিটি গ্রামে একটি করে ফল ও সব্জি গ্রাম নির্বাচনপূর্বক দল ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদানসহ প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে যা জেলায় নিরাপদ সব্জি ও ফল উৎপাদন নিশ্চিত করবে।

মৌ-চাষ সম্প্রসারণঃ

ফলন বৃদ্ধি,বেকারত্ব দূরীকরন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সরিষা ও লিচু বাগানে মৌবাক্স স্থাপন করে মৌচাষ সম্প্রসারনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সার ব্যবস্থাপনাঃ

সুষম সার ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে এবং উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার চার দফায় সারের মূল্য হ্রাস করে কৃষকের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে এসেছেন। এছাড়াও মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবুজ সার তৈরি সহ বিভিন্ন জৈবসার যেমন খামারজাত সার এবং ভার্মিকম্পোষ্ট তৈরির পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

সেচ ব্যবস্থাপনাঃ

সেচ ব্যবস্থাপনা উৎপাদন বৃদ্ধির একটি প্রধান কৌশল। বর্তমানে পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মাধ্যমে ফিতা পাইপ প্রদর্শনীর মাধ্যমে সেচের কমান্ড এরিয়া বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সেচ পানির পরিবহন অপচয় রোধ করা হচ্ছে। ড্রিপ ইরিগেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে সবজি ও ফল বাগানে সেচ প্রদানের মাধ্যমে সেচ পানির পরিবহন অপচয় ও মাঠ অপচয় কমানো হচ্ছে। অগভীর নলকূপে ভূগর্ভস্থ সেচনালা নির্মানের মাধ্যমে সেচের কমান্ড এরিয়া বৃদ্ধি করা হচ্ছে এর সেচের পরিবহন অপচয় কমানো হচ্ছে।  AWD  পদ্ধতি ব্যবহার করার ফলে ধান ক্ষেতে সেচ কম লাগছে এবং ধানের ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি

শিল্পকারখানা স্থাপন এবং আবাসন খাতে প্রতি বছরই ফসলী জমি কমলেও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে একর প্রতি উৎপাদন বৃদ্ধির কারণে খাদ্য শস্যের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০৮-০৯ হতে ২০২২-২৩ সন পর্যন্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন বৃদ্ধি ৭৮৭০ মে.টন (২.৩৫% বেশী) । শিল্পকারখানায় কর্মসংস্থানের কারণে এ জেলায় বহিরাগত লোকের সংখ্যা অনেক। তাই বিশাল এ জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা জেলায় উৎপাদিত খাদ্যে মেটানো সম্ভব হয়না বিধায় এটি একটি খাদ্য ঘাটতি জেলা। বর্তমানে এ ঘাটতি কমিয়ে আনার জন্য ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধির বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।


মান সম্মত বীজ ব্যবহার বৃদ্ধিঃ

প্রকল্প সহায়তার মাধ্যমে চাষী পর্যায়ে ধান, গম, ভুট্টা, ডাল এবং সরিষা ফসলের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে উপজেলায় বিভিন্ন ফসলের মান সম্মত বীজ ব্যবহার ৪৫% বৃদ্ধি পেয়েছে।

সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমঃ

ফসল উৎপাদনে বালাইনাশকের যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত এবং পরিবেশ দুষনমুক্ত রাখতে আইপিএম প্রযুক্তি প্রয়োগকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সম্প্রসারণ সেবা প্রদানঃ

  কৃষকদেরকে সম্প্রসারণ সেবা প্রদানের লক্ষ্যে অত্র উপজেলার বিভিন্ন  প্রকল্প চলমান রয়েছে। প্রকল্পগুলোর আওতায় প্রশিক্ষণ, প্রদর্শনী স্থাপন, মাঠদিবস, উদ্বোদ্বকরণ ভ্রমন ইত্যাদি কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে।